<Sri Yoga Center Kunarpur – Vedic Yoga, Indology & Cultural Research ="https://gmpg.org/xfn/11"> Sri Yoga Center Kunarpur – Vedic Yoga, Indology & Cultural Research India - Sri Yoga Center Ashram's Blog - Page 2

যমুনার হাতের সেই প্রথম ফোঁটা: এক প্রাচীন ঐতিহ্য, যা আজও আমদের ঘরে ঘরে

Bhaiphota

Bhaiphota

 

ভাইফোঁটা—একটা ছোট্ট ফোঁটা, কিন্তু তার ভেতর লুকিয়ে আছে হাজার বছরের ঐতিহ্য, ভালোবাসা আর আশীর্বাদের শক্তি। এই রীতির শিকড় খুঁজলে আমরা পৌঁছে যাই দেবলোকের এক হৃদয়স্পর্শী কাহিনির দিকে, যেখানে শুরু হয়েছিল ভাই-বোনের এই চিরন্তন বন্ধনের গল্প।

 

ভাইফোঁটার আধ্যাত্মিক দিক : যম ও যমুনার কাহিনি

পুরাণ অনুসারে, সূর্যদেব ও ছায়াদেবীর দুই সন্তান ছিলেন—যম (মৃত্যুর দেবতা) ও যমুনা (এক পবিত্র নদীর দেবী)।
দীর্ঘকাল যম তার বোন যমুনার সঙ্গে দেখা করতে পারেননি। একদিন যমুনা তাঁর ভাইকে আন্তরিকভাবে নিমন্ত্রণ করেন, এবং যম অবশেষে তাঁর বাড়িতে যান।

যমুনা সেদিন স্নান করে পবিত্রভাবে পুজো সেরে ভাইয়ের কপালে চন্দনের ফোঁটা দেন, দুর্বা ও প্রদীপ জ্বালিয়ে আশীর্বাদ করেন তাঁর দীর্ঘায়ু ও মঙ্গল কামনায়।
যম এই ভালোবাসায় এতটাই আপ্লুত হন যে, তিনি প্রতিশ্রুতি দেন—যে দিন বোন ভাইকে স্নেহভরে ফোঁটা দেবে, সেদিন মৃত্যুর কোনো ভয় থাকবে না।

পুরাণ অনুযায়ী উৎপত্তি 

ভাইফোঁটার উৎস খুঁজে পাওয়া যায় স্কন্দপুরাণ ও ভবিষ্যপুরাণ-এর কাহিনিতে। সেখানে বলা হয়েছে, মৃত্যুর দেবতা যম একদিন দীর্ঘ সময় পর তাঁর বোন যমুনা-র সঙ্গে দেখা করতে আসেন। বোন স্নেহভরে তাঁকে অভ্যর্থনা জানিয়ে কপালে ফোঁটা দেন এবং তাঁর দীর্ঘায়ুর কামনা করেন।

যম খুশি হয়ে বলেন, “আজকের দিন থেকে যে বোন তার ভাইকে স্নেহভরে ফোঁটা দেবে, তার ভাই অমঙ্গল থেকে রক্ষা পাবে।” সেই দিনটি ছিল কার্তিক মাসের শুক্লপক্ষের দ্বিতীয়া তিথি, যাকে আজ আমরা ভাইফোঁটা বা যমদ্বিতীয়া নামে জানি।

এই বিশ্বাস থেকেই আজও ভাইফোঁটার দিনে বোনেরা ভাইয়ের কপালে ফোঁটা দেন, যেন ভাই সুস্থ, দীর্ঘায়ু ও অমঙ্গলমুক্ত থাকেন।

 

ভাইফোঁটার প্রাচীন উৎস: স্নেহ ও সুরক্ষার প্রতীক

পরে এই দেবলোকীয় বিশ্বাস ক্রমে মানুষের সমাজে প্রবেশ করে। প্রাচীন আর্য সমাজে বোনেরা তাদের ভাইদের যুদ্ধে যাওয়ার আগে চন্দন বা হলুদের ফোঁটা লাগিয়ে আশীর্বাদ দিতেন—“অমঙ্গল দূর হোক, তুমি নিরাপদে ফিরে আসো।”
এই আশীর্বাদ ও আধ্যাত্মিক রীতিই ক্রমে আজকের ঘরোয়া ভাইফোঁটার রূপ নিয়েছে।

 

ভাইফোঁটার প্রতিটি উপকরণের গভীর অর্থ

প্রতিটি উপকরণের পেছনেই আছে এক একটি বিশ্বাস, এক একটি আর্শীবাদ—

🔸 চন্দন – শান্তি ও শুদ্ধতার প্রতীক

চন্দনের ফোঁটা ঠান্ডা, প্রশান্তি দেয়, আর নেতিবাচক শক্তি দূর করে। বোনের দেওয়া চন্দনের ফোঁটা যেন ভাইয়ের জীবনে শান্তি ও স্থিরতার আশীর্বাদ।

🔸 দুর্বা ঘাস – দীর্ঘায়ুর আশীর্বাদ

দুর্বা প্রাচীনকাল থেকেই অমরত্বের প্রতীক। বোনেরা বিশ্বাস করেন, দুর্বা দিয়ে ফোঁটা দিলে ভাইয়ের জীবনে দীর্ঘায়ু ও সৌভাগ্য আসে।

🔸 সিঁদুর বা রক্তচন্দন – স্নেহের রং

লাল রং জীবনের, ভালোবাসার এবং রক্তের প্রতীক। বোনের এই ফোঁটা বোঝায়—ভাই তার হৃদয়ের এক অংশ।

🔸 মিষ্টি – মধুর সম্পর্কের প্রতীক

ফোঁটার পর ভাইকে মিষ্টি খাওয়ানো মানে, জীবনের সব তিক্ততা দূর করে সম্পর্ক যেন মিষ্টিতে ভরে থাকে।

🔸 প্রদীপ – আলো ও শক্তির প্রতীক

প্রদীপ জ্বালানো হয় অশুভ শক্তি দূর করতে। আলো যেমন অন্ধকার দূর করে, তেমনি বোনের ভালোবাসা ভাইয়ের জীবনের ছায়া দূর করুক—এই বিশ্বাস আজও বহমান।

🔸 ডালা বা থালা – ঐশ্বর্যের প্রতীক

ফোঁটার সাজানো থালা বা ডালা পূর্ণতার প্রতীক। এতে থাকে ফোঁটার সমস্ত উপকরণ—চন্দন, দুর্বা, প্রদীপ, মিষ্টি—যা সমৃদ্ধি ও শুভ শক্তির প্রতীক।

 

এক প্রথা, যা কালের স্রোতেও অমলিন

সময় যতই বদলাক, ভাইফোঁটার মর্মবস্তু বদলায় না। ডালা বদলে থালা, চন্দনের বদলে তিলক—তবু ভালোবাসার সেই এক ফোঁটা এখনও ভাই-বোনের চিরন্তন বন্ধনের প্রতীক হয়ে আছে।

 

ভাইফোঁটা কেবল একটি উৎসব নয়—এটি সম্পর্কের গভীর আবেগ, আস্থা ও সুরক্ষার প্রতীক।
যমুনার দেওয়া সেই প্রথম ফোঁটার মতোই, প্রতিটি বোনের হাতে আজও থাকে একই প্রার্থনা—“তুমি সুখে থাকো, অমঙ্গল তোমার কাছেও না আসুক।”

 

নিজের সংস্কৃতি নিজের ঘর।
চোখ রাখুন ব্লগে “শ্রীডক্টর”।

লক্ষীপূজায় অন্নপূর্ণা ও ধনলক্ষ্মীর পার্থক্য — লোকবিশ্বাস বনাম পুরাণদৃষ্টি

Img 20251004 212002

Img 20251004 212002

 

লক্ষীপূজা মানেই সমৃদ্ধি, শুভ সময়, আলো এবং শান্তির আহ্বান। কিন্তু বাংলার লোকবিশ্বাস ও পুরাণদৃষ্টিতে লক্ষ্মীর একাধিক রূপের কথা বলা হয়েছে, যার মধ্যে অন্নপূর্ণা ও ধনলক্ষ্মী বিশেষভাবে উল্লেখযোগ্য। একজন খাদ্যের দেবী, অন্যজন ধনসম্ভারের অধিষ্ঠাত্রী। কিন্তু গ্রামীণ সংস্কৃতি, পৌরাণিক ব্যাখ্যা এবং আধুনিক পারিবারিক মানসিকতায় এই দু’টি রূপের মধ্যে নানা সূক্ষ্ম পার্থক্য ও মিল ধরা পড়ে। সেই দৃষ্টিতেই এখানে বিশ্লেষণ করা হলো।

পুরাণে ধনলক্ষ্মীর অবস্থান
ঋগ্বেদ, পদ্মপুরাণ ও ব্রহ্মবৈবর্ত পুরাণে লক্ষ্মীকে মূলত ধন, সৌভাগ্য ও ঐশ্বর্যের দেবী হিসেবে দেখানো হয়। সমুদ্র মন্থনের ফলেই তাঁর আবির্ভাব, তাই তাঁকে ও ‘সমুদ্রকন্যা’ বলা হয়। বিষ্ণুর বক্ষলোকে তাঁর অবস্থান এবং স্বর্ণপদ্মে আসীন রূপ মহালক্ষ্মী নামে পরিচিত। গৃহস্থের ধনসম্পদ, ব্যবসার উন্নতি, গহনা, শস্যভান্ডার এবং ঐশ্বর্য তাঁর আধিপত্যক্ষেত্র। লক্ষীপূজার দিনে ধনলক্ষ্মীর আরাধনাকে অধিকাংশ শহুরে ও ব্যাবসায়িক পরিবার সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ বলে ধরে।

অন্নপূর্ণার ধারণা ও বৈদিক তাৎপর্য
অন্নপূর্ণা সাধারণভাবে পার্বতীর এক রূপ হিসেবে পূজিত হলেও, বাংলার ঘরোয়া সংস্কৃতিতে তাঁকে ‘অন্নলক্ষ্মী’ বা ‘গৃহলক্ষ্মী’ হিসেবেও দেখা হয়। স্কন্দ পুরাণ ও দেবী ভাগবত পুরাণে বলা আছে, অন্নপূর্ণা কেবল অন্নের যোগানদাত্রী নন, তিনি জীবনধারণের মূল ভিত্তি। শস্য, ধান, শাকসবজি, গোমাতা, জল ও প্রাচুর্য তাঁর অধীন। কৃষিভিত্তিক গ্রামীণ বাংলায় লক্ষ্মীর চেয়ে অন্নপূর্ণার গুরুত্ব কখনো কখনো বেশি বলে বিবেচিত হয়।

লোকবিশ্বাসে দুই দেবীর পৃথক পরিচয়
লোককথা ও দৈনন্দিন প্রবাদে বলা হয়— “যেখানে ধনলক্ষ্মী আসেন, সেখানে অন্নপূর্ণাও থাকতে হবে।” আবার “অন্নপূর্ণা রুষ্ট হলে শস্যহানি, ধনলক্ষ্মী রুষ্ট হলে আর্থিক সংকট”— এ ধরনের বিশ্বাসও প্রচলিত। গ্রামীণ বাংলার অনেক পরিবার লক্ষীপূজার সঙ্গে ‘নবান্ন’ রীতি মিলিয়ে একটি দিন অন্নপূর্ণার উদ্দেশ্যে মানত দেয়। শহুরে পূজায় মন্ত্রপাঠে ধনলক্ষ্মী বেশি গুরুত্ব পেলেও গ্রামে চাল, ধান, কলস, শস্যদানাকে কেন্দ্র করে অন্নপূর্ণার পূজা বেশি সমাদৃত।

গৃহলক্ষ্মী ধারণা এবং পারিবারিক সমান্তরালতা
অনেক ঘরে বউ বা নববধূকে ‘গৃহলক্ষ্মী’ বলা হয়, যেখানে উভয় ধারণাই মিলেমিশে আছে—অন্নপূর্ণার অন্নরক্ষা এবং ধনলক্ষ্মীর সমৃদ্ধি। সংসারের প্রবাহ চালানোর জন্য যেমন টাকার প্রয়োজন, তেমনই দরকার খাদ্য ও ভান্ডার। এ কারণে লোকসংস্কৃতিতে বলা হয়, “অন্নপূর্ণা থাকলে ধনলক্ষ্মীর আগমন নিশ্চিত।”

আর্থিক সমৃদ্ধি বনাম খাদ্যনির্ভরতা — আধুনিক বাস্তবতা
শহরে ধনসম্পদ ও ব্যবসার বৃদ্ধি লক্ষীপূজার মূলচিন্তা হলেও, গ্রামে ফসলভিত্তিক জীবনযাত্রা এখনও অন্নপূর্ণার প্রতিই বেশি নির্ভরশীল। গবেষণায় দেখা গেছে, যে অঞ্চলে কৃষিজীবীর সংখ্যা বেশি সেখানে চাল, তিল, সরষে, ধানের গাদা, কলাপাতা ও তালপাতা দিয়ে অন্নলক্ষ্মীর আরাধনা হয়। অন্যদিকে ব্যবসাকেন্দ্রিক অঞ্চলে ধনলক্ষ্মীর উদ্দেশ্যে লক্ষ্যনীয়ভাবে দেনাপাওনা, হিসেবপত্র, সোনাদানা, ব্যবসার খাতা প্রার্থনার অংশ।

অন্নপূর্ণা ও ধনলক্ষ্মীকে অনেক সময় একই দেবীর দুই দিক বলে মানা হয়, আবার অনেক পরিবারে তাঁদের পৃথক প্রভাবও দেখা যায়। একজনে খাদ্য ও জীবনের নিশ্চয়তা দেন, অন্যজনে আর্থিক স্থিতি ও ভাগ্যসম্পদ আনেন। পুরাণে তাঁদের রূপ আলাদা হলেও লোকসংস্কৃতিতে তাঁরা একে অপরের পরিপূরক। লক্ষীপূজার আসল ভিত্তিও সেখানেই—অন্ন ও ধন, সংসার ও সাধনা, আস্থা ও আরাধনা মিলিয়ে জীবনের সম্পূর্ণতা অর্জন করা।

নিজের সংস্কৃতি নিজের ঘর।
চোখ রাখুন ব্লগে “শ্রীডক্টর”।

দুর্গা পূজার পাঁচ দিনের মাঙ্গলিক মাহাত্ম্য: পঞ্চমী থেকে বিজয়া

11 83 630x420

11 83 630x420

দুর্গাপূজা কেবল একটি উৎসব নয়, এটি আমাদের জীবনের অশুভ শক্তি দূর করার, নৈতিকতা ও শক্তির প্রতি বিশ্বাস স্থাপন করার উৎসব। প্রতিটি দিনেই একটি নির্দিষ্ট আচার ও অর্থ নিহিত রয়েছে। প্রাচীন বিশ্বাস অনুসারে, এই পাঁচ দিনের প্রতিটি কাজ মানুষের মনকে শক্তিশালী করে, জীবনে নতুন আশা ও আনন্দ নিয়ে আসে।

পঞ্চমী: দেবীর বোধনের সূচনা
পঞ্চমী হলো দুর্গাপুজার আনুষ্ঠানিক সূচনা। এই দিনে দেবী দুর্গা আগমন করেন, অশুভ শক্তি ধ্বংস এবং শুভ শক্তি নিয়ে আসেন। প্রতিমা স্থাপন, ঢোল-ঢোলির তালে নাচ-গান এবং পুষ্প প্রদীপের ব্যবহার দেবীর শক্তি আহ্বান করার প্রতীক। পঞ্চমী দিয়ে শুরু হয় ভক্তির প্রবাহ, যা জীবনে নতুন শক্তি ও আনন্দের বার্তা নিয়ে আসে।

ষষ্ঠী: দেবীর বোধন অধিবাস ও স্বস্তি
ষষ্ঠী দিনে দেবী স্থায়ীভাবে মণ্ডপে অবস্থান নেন। দেবীর শান্তিপূর্ণ অবস্থান ভক্তদের মন ও সংসারে শান্তি, সমৃদ্ধি ও সৌভাগ্য নিয়ে আসে। পুষ্প, ধূপ ও প্রদীপ দিয়ে দেবীর আগমনকে স্বাগত জানানো হয়। এই দিনটি বোঝায় যে ভক্তির পবিত্রতা জীবনে সুখ ও সমৃদ্ধি আনতে সহায়ক।

সপ্তমী: নবপত্রিকা প্রবেশ ও দেবীবন্দনা
সপ্তমীতে নবপত্রিকা বা নতুন পাতা দিয়ে দেবী বন্দনা করা হয়। বেলপাতা, তূলসীপাতা ও অন্যান্য পুষ্প দেবীর শক্তি ও নবজীবনের প্রতীক। এটি জীবনকে নবচেতনা এবং নতুন সম্ভাবনা নিয়ে উদ্দীপিত করে।

অষ্টমী: দেবীর মহা অচর্না ও সন্ধি পূজা
অষ্টমী হলো দেবীর পূর্ণ শক্তির প্রকাশ। এই দিনে দেবীর শক্তি সর্বাধিক অবস্থায় থাকে। সন্ধি পূজা অষ্টমী ও নবমীর সংযোগ নির্দেশ করে এবং দেখায় যে জীবনের সকল প্রতিকূলতা মোকাবিলা করতে ধৈর্য, একাগ্রতা এবং সততা অপরিহার্য।

নবমী: দেবীর মহিষাসুর বধের আচার
নবমী হলো দুর্গাপুজার সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ দিন। দেবী মহিষাসুর বধ করেন, যাতে দুষ্ট শক্তি ধ্বংস হয় এবং ন্যায় প্রতিষ্ঠিত হয়। এটি মানুষের মনে নৈতিকতা, সতর্কতা ও আত্মশক্তি বৃদ্ধি করে।

দশমী: বিজয় ও সিঁদুর খেলা
বিজয়া দশমীতে প্রতিমা বিসর্জন এবং সিঁদুর খেলা অনুষ্ঠিত হয়। এটি পুরনো নেতিবাচক শক্তি দূর করে নতুন সূচনার প্রতীক। ভক্তরা দেবীর আশীর্বাদ নিয়ে বাড়ি ফিরে যান, যেন নতুন শক্তি, আনন্দ ও আশা নিয়ে জীবনের নতুন অধ্যায় শুরু হয়।

দুর্গাপূজা শুধুই একটি ধর্মীয় অনুষ্ঠান নয়। প্রতিটি দিনেই আছেন দেবীর বিভিন্ন রূপ, যা আমাদের শেখায় জীবনে সততা, সাহস, ধৈর্য এবং একাগ্রতার গুরুত্ব। প্রাচীন বিশ্বাস অনুযায়ী, এই পাঁচ দিনের আচার ও অনুশীলন আমাদের জীবনকে শক্তিশালী, আনন্দময় এবং ন্যায়সঙ্গত করে। দুর্গাপূজা তাই কেবল উৎসব নয়, এটি জীবনের পথপ্রদর্শকও বটে।

নিজের সংস্কৃতি নিজের ঘর।
চোখ রাখুন ব্লগে “শ্রীডক্টর”।

Our Website:

https://www.sridoctor.com/about.php

Sri Yoga Centre Ashram Google:

https://share.google/b9sVmwJEpISflZsrL

Bengal Spirit Blog:

https://share.google/sKQyOtfeAIxKWHOrY

Ashram and Maths blog:

https://share.google/ZEwwsNBmuL2GwUmwQ

Sri Yoga Centre Ashram Facebook Group:

https://www.facebook.com/share/g/1Z6QftRsFj/

Sri Yoga Centre Ashram Facebook Page:

https://www.facebook.com/share/1CyybonM5p/

Sri Yoga Centre Ashram Youtube Channel:

https://youtube.com/@sriyoga_center?si=08LpHh8o1u2MrngM

Indology Blog:

https://indologyblog.blogspot.com/?m=1