🌸নীল ষষ্ঠী বা নীল পুজো কাহিনী🌸

‘নীল পুজো’ আসলে কী?

‘নীল পুজো’ বা নীলষষ্ঠী হল বাংলার হিন্দুসমাজের এক লৌকিক উৎসব, যা মূলত শিব-দুর্গার বিবাহ বা শিবের বিয়ে নামে পরিচিত। সাধারণত চৈত্রসংক্রান্তির চড়ক উৎসবের আগের দিন অনুষ্ঠিত হয় এই পুজো ৷

নীল বা নীলকণ্ঠ মহাদেব শিবের অপর নাম। সেই নীল বা শিবের সঙ্গে নীলচণ্ডিকা বা নীলাবতী পরমেশ্বরীর বিয়ে উপলক্ষ্যে লৌকিক আচার-অনুষ্ঠান সংঘটিত হয়। কাহিনি অনুসারে, দক্ষযজ্ঞে দেহত্যাগের পর শিবজায়া সতী পুনরায় সুন্দরী কন্যারূপে নীলধ্বজ রাজার বিল্ববনে আবির্ভূত হন ৷ রাজা তাঁকে নিজ কন্যারূপে লালন-পালন করে শিবের সঙ্গে বিয়ে দেন ৷ বাসর ঘরে নীলাবতী শিবকে মোহিত করেন এবং পরে মক্ষিপারূপ ধরে ফুলের সঙ্গে জলে নিক্ষিপ্ত হয়ে মৃত্যুবরণ করেন ৷ রাজা-রাণীও শোকে প্রাণবিসর্জন দেন ৷ নীলপূজা শিব ও নীলাবতীরই বিবাহ-অনুষ্ঠানের স্মারক ৷

নীল পুজোর রীতি 👉

নীলসন্ন্যাসীরা ও শিব-দুর্গার সঙেরা পূজার সময়ে নীলকে সুসজ্জিত করে গীতিবাদ্য সহযোগে বাড়ি বাড়ি ঘোরান এবং ভিক্ষা সংগ্রহ করেন। এ সময় তাদেরে মুখে শোনা যায় এক বিশেষ ধরনের গান ৷ যা লোকমুখে ‘নীলের গান’ বলেই পরিচিত ৷ তবে এই গানের আসল নামটি হল-‘অষ্টক গান’ ৷

চৈত্র সংক্রান্তির আগের দিন সারাদিন উপোস করে বিকেলে শিবের মাথায় জল ঢালেন সন্তানবতী হিন্দু রমণীরা ৷ ‘নীলের ব্রত’ শুনে ব্রত শুনে সন্তানের কল্যাণার্থে প্রদীপ জ্বালিয়ে শিবপুজো করে সারাদিনের উপবাস ভঙ্গ করেন ৷ নিম বা বেল কাঠ দিয়ে নীল বা শিবের মূর্তি তৈরি হয় ৷ চৈত্র সংক্রান্তির বেশ আগেই নীলকে মণ্ডপ থেকে নীচে নামানো হয়। নীলপূজার আগের দিন অধিবাস; অধিক রাত্রে হয় হাজরা পূজা অর্থাৎ বিয়ে উপলক্ষে সকল দেবতাকে আমন্ত্রণ করা। হাজরা পূজায় শিবের চেলা বা ভূত-প্রেতের দেবতাকে পোড়া শোল মাছের ভোগ দেওয়া হয় ৷ পরদিন নীলপূজার সময় নীলকে গঙ্গাজলে স্নান করিয়ে নতুন লালশালু কাপড় পরিয়ে অন্ততপক্ষে সাতটি বাড়িতে নীলকে ঘোরানো হয়।

নীলসন্ন্যাসীরা একইরকম লাল কাপড় পরে পাগড়ি মাথায়, গলায় রুদ্রাক্ষমালা ও হাতে ত্রিশূল নিয়ে নীলকে সঙ্গে করে এই মিছিল করেন ৷ এদের দলপতিকে বলা হয় বালা ৷ সঙ্গে থাকে ঢাক-ঢোল, বাঁশী বাজনদারের দল এবং কাল্পনিক শিব-দুর্গার সাজে সঙেরা। গৃহস্থ মহিলারা উঠানে আল্পনা দিয়ে নীলকে আহ্বান করে বরাসনে বসিয়ে তাঁর মাথায় তেলসিঁদুর পরিয়ে দেন। এরপর নীলের গান শুরু হয়:

“শুন সবে মন দিয়ে হইবে শিবের বিয়ে

কৈলাসেতে হবে অধিবাস।

(ও) তাতে নারদ করে আনাগোনা কৈলাসে বিয়ার ঘটনা

বাজে কাঁসী বাঁশী, মোহন বাঁশরী।”

বিয়ের ঘটক ভাগিনেয় নারদ মুনির কাছে শিব আর্তি জানান,

“ভাইগনা যদি উপকারী হও

তবে বিয়া দিয়া আমার প্রাণ বাঁচাও”

বিয়ের পর নীলের গানে থাকে সংসারী হর-পার্বতীর কথা, শিবের কৃষিকাজ, গৌরীর শাঁখা পরা প্রভৃতি এবং ভিখারি শিবের সঙ্গে অন্নপূর্ণা শিবানীর দ্বান্দ্বিক সহাবস্থানের কাহিনি। গানের প্রথম অংশ দলপতি বালারা এবং পরবর্তী অংশ অন্য নীলসন্ন্যাসীরা গেয়ে থাকেন। গানের শেষে গৃহস্থরা সন্ন্যাসীদের চাল-পয়সা, ফল প্রভৃতি ভিক্ষাস্বরূপ দেন ৷।

((সংগৃহীত))

Published by Shruti Adhya Kundu, marketing officer of SYCN

🌺Maa Bagalamukhi 🌺

Bagalāmukhī in Vedas

Bagalāmukhī is one among the Dasha Mahavidya Goddesses, she is the bramhāstra vidya, whose mighty power is invoked to annihilate evil within one’s self and also to receive divine protection from external negative influences upon one’s life. Her association with the occult mentioned in tantras such as the kāmadhenu tantra and others, have popularized her as a tantric deity. Apart from Tantras, there are also mentions of Devi in various Vedic Samhitas. The Sukla Yajurveda mentions Bagalāmukhī as Vagala, the Stambhana Shakti invoked by gods to vanquish evil.The shlokas mentioned here are from kāṭhaka Samhita of Kṛṣṇa Yajurveda, which describes Devi’s staṃbhana/control & paralyzing power as viṣṭambha, through which she controls all minds.

विराड् दिशा विष्णु पत्न्यघोरास्येशाना सहसो या मनोता l
विश्व व्यचा इष्यन्ती सुभूता शिवो नो अस्तु अदितिरुपस्थे ll
विष्टम्भो दिवो धरुणः पृथिव्या अस्येशाना सहसो विष्णुपत्नी l
वृहस्पति मार्तार श्वोत् वायुसंध्वाना वाता अभितो गृणन्तु l

virāḍ diśā viṣṇu patnyaghōrāsyēśānā sahasō yā manōtā l
viśva vyacā iṣyantī subhūtā śivō nō astu aditirupasthē ll
viṣṭambhō divō dharuṇaḥ pr̥thivyā asyēśānā sahasō viṣṇupatnī l
vr̥haspati mārtāra śvōt vāyusaṁdhvānā vātā abhitō gr̥ṇantu l

“The one who illuminates all ten-directions, whose beauty remains unmatched, the embodiment of Vishnu’s spouse. The Ishvari, empress of all realms/lokas, as she holds the greatest strength in this creation known as manōtā. Manōtā is the one who controls the manastatvam, the mind and Vaak, the speech of the celestial deities. As viśva vyacā, she illuminates all-stars in constellations, thus lighting this universe. As iṣyantī, she lives in all beings as the icchā śakti, the power of desire. Subhūtā, through her blissful erotic desire, manifests in different forms of life. My prayers to that lady śivā The Mother of gods, Aditi who constantly stays close to her devotees. She is the viṣṭambha/staṃbhana power that controls and paralyzes all lokas upon her command. The ruler of all mortals, the spouse of viṣṇu, vr̥haspati and vāyu are whose forms, the creator of speech. As vātā, she stabilizes Doṣas in the body caused by air element or vāyu, my obeisance to that Goddess who grants both bhukti(enjoyments) and Mukti(liberation) as boons.”

~kāṭhaka Samhita, kṛṣṇa Yajurveda

She is the creator of Vaak or speech, she controls and paralyzes contaminated speech, as she reminds her devotees to always make auspicious utterances, as karma gathered through misuse of speech burdens that jiva’s life.Her bewitching beauty is described as superior in all lokas, as viśva vyacā she is the illuminator of all cosmos. She is also mentioned as Mahalakshmi and Vaishnavi as per both Sukla Yajurveda and Kṛṣṇa Yajurveda.The svatantra tantra described her as the manifestation of Lalita Maha Tripurasundari, which makes her one of the prominent deities in Sri Kula, who grants both Bhoga (material blessings) and Moksha (liberation) to her bhaktas.

May the blessings of Ma Bagalāmukhī grant us victory over those inner enemies which obstructs our growth and spiritual transformation.

✓✓collected from different sources

PUBLISHED BY SHRUTI ADHYA KUNDU MARKETTING OFFICER OF SYCN.

🌺Supremacy of Kali🌺

Supremacy of Kali

Kali is known as the dark energy, as she remains mysterious/unknown even to celestial deities. Unless there is light an ordinary human mind can’t perceive the intricacies related to that form in terms of its geometry, measurements, nature, influence and energy. With Kali, it’s just one enormous dark cosmic hallway where small temporary forms of light appear and dissolve simultaneously back into darkness. The light in the hallway is our finite reality. The physical life is born encapsulated with finite elements from stardust like carbon in DNA along with oxygen, iron, silicon etc. The finite life of your human body, just like those stars stays until the elemental composition runs out of fuel, and just like your body dies, once nuclear fusion stops even magnanimous stars become dwarfs and die. No matter what happens the climax of everything including the universe is always about the dissolution of all once illuminating matter back to darkness, it’s source.

Kali is referred to as the Universal Mother as she predates everything. She birthed everything, from sub-atomic particles, atoms, and neutrinos to microscopic entities to full-fledged flora and fauna. There is no end to her glory, and even with thousands and lakhs of lifetimes, it’s impossible to even for enlightened Siddhas, Yogis, Paramhamsas and Avadhutas to comprehend her mysticism completely.

In Saundarya Lahari, Adi Shankaracharya said it’s a spell that she casts upon the deities which makes Bramha believe he is the jagatsoota, the creator of the universe, Vishnu believes he is the avata, protector and Rudra believes he is the Kshapata, the destroyer. Under her spell, they forget that these three get absorbed again in Isha, the maheshvara from whom these presiding deities of Sattva, Rajas and Tamas have appeared. Isha again disappears back into Sadashiva, the primordial aspect of Shiva, who predates all sound reverberations in existence. This cycle of origin which begins from formless to form, multiplication of gunas, creation, birth, lifetime, death and merger all takes place through a single mandate from the Great Goddess herself. Shankara defined her action as a mere movement of her creeper like brows which is enough to make these deities perform actions on her command.

The Divine Mother need not speak, as even Sadashiva, the highest transcendental aspect of Shiva isn’t independent of her Maya and gets a command from her to perform as such. In her iconography as both Dakshina Kali, and Lalita Tripurasundari, she is seated in union with Sadashiva, who forms the bed of her throne, and the pedestals were formed by Bramha, Vishnu, Rudra and Ishvara/Isha. Shakti remains the dominant force who birthed all these subservient forces and elements which gave rise to existence. The Mastery upon Maya, the illusion of birth, death and materialism solely rests with Shakti herself who created Maya. The Release or Mukti from this illusion as well is bestowed by the Great Goddess Kali herself, from whom the illusion of light is born and dissolves back into her Darkness/ Unknown Transcendental Energy or Para Bramhan.

✓(collected) published by Shruti Adhya Kundu marketing officer of SYCN